ডায়াবেটিস রোগীকে অনেক নিয়মকানুন মেনে চলতে হয় কিন্তুু রোজায় লাইফস্টাইলে একটি বড় পরিবর্তন আসে। তাই বিভিন্ন সমস্যা এড়াতে কিছু বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজনঃ
১. সেহরীর খাবার সেহরীর শেষ সময়ের অল্প কিছুক্ষণ আগে খাওয়া।
২. ইফতারের সময় অধিক পরিমাণে মিষ্টি ও চর্বি জাতীয় খাবার গ্রহণ না করা।
৩. ডায়াবেটিক রোগীদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যেন তারা পানিশূন্যতায় না ভোগেন। খেজুর খেলে মাত্র একটা খেতে পারেন। ফলমূল, শাকসবজি, ডাল ও টক দই খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। ডাবের পানি পান করতে পারেন। যদি কোন পানীয় পান করেন তবে চিনি মুক্ত মানি বেঁছে নিতে পারেন। যদি মিষ্টি পছন্দ করেন, তবে সুইটনার যেমন- ক্যান্ডেরাল বা সুইটেক্স ব্যবহার করতে পারেন। ভাজা পোড়া খাবার যেমন- পিঁয়াজু, বেগুনি, পুরি, পরোটা কাবাবের মতো খাবার অল্প পরিমাণে খেতে পারেন।
৪. খাদ্যের ক্যালরি ঠিক রেখে খাওয়ার পরিমাণ এবং ধরন ঠিক করতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণ খাওয়া প্রয়োজন।
৫. রমজানের পূর্বে যে পরিমাণ ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতেন, রমজানে ক্যালরির পরিমাণ ঠিক রেখে খাবার সময় এবং ধরন বদলাতে হবে। প্রয়োজন হলে নিউট্রিসনিস্ট এর সাথে যোগাযোগ করে খাবারের তালিকা ঠিক করে নিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে ঔষধ এর সাথে খাবারের যেন সামাঞ্জস্য থাকে। ইফতারে সময় অতি ভোজন এবং শেষ রাতে অল্প আহার পরিহার করতে হবে।
সচেতনতাই:টেরীবাজার ব্লাড ব্যাংক
১. সেহরীর খাবার সেহরীর শেষ সময়ের অল্প কিছুক্ষণ আগে খাওয়া।
২. ইফতারের সময় অধিক পরিমাণে মিষ্টি ও চর্বি জাতীয় খাবার গ্রহণ না করা।
৩. ডায়াবেটিক রোগীদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যেন তারা পানিশূন্যতায় না ভোগেন। খেজুর খেলে মাত্র একটা খেতে পারেন। ফলমূল, শাকসবজি, ডাল ও টক দই খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। ডাবের পানি পান করতে পারেন। যদি কোন পানীয় পান করেন তবে চিনি মুক্ত মানি বেঁছে নিতে পারেন। যদি মিষ্টি পছন্দ করেন, তবে সুইটনার যেমন- ক্যান্ডেরাল বা সুইটেক্স ব্যবহার করতে পারেন। ভাজা পোড়া খাবার যেমন- পিঁয়াজু, বেগুনি, পুরি, পরোটা কাবাবের মতো খাবার অল্প পরিমাণে খেতে পারেন।
৪. খাদ্যের ক্যালরি ঠিক রেখে খাওয়ার পরিমাণ এবং ধরন ঠিক করতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণ খাওয়া প্রয়োজন।
৫. রমজানের পূর্বে যে পরিমাণ ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতেন, রমজানে ক্যালরির পরিমাণ ঠিক রেখে খাবার সময় এবং ধরন বদলাতে হবে। প্রয়োজন হলে নিউট্রিসনিস্ট এর সাথে যোগাযোগ করে খাবারের তালিকা ঠিক করে নিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে ঔষধ এর সাথে খাবারের যেন সামাঞ্জস্য থাকে। ইফতারে সময় অতি ভোজন এবং শেষ রাতে অল্প আহার পরিহার করতে হবে।
সচেতনতাই:টেরীবাজার ব্লাড ব্যাংক
Tags:
social media
Post a Comment
0 Comments